ভারতের আগ্রাসন মোকাবেলা করতে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নেই, আগে সংস্কারের পরেই হবে নির্বাচন এর কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন বিগত ১৬ বছরের সরকারের রেখে যাওয়া তাদের লোকজন প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় ঘাপটি মেরে বসে আছে, তাদেরকে চিহ্নিত করে অপসারণ না করলে জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে পারবে না। তাছাড়া সংস্কার কাজে বাঁধার সম্মুখীন হবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ইতিমধ্যেই যে সমস্যা গুলো মোকাবেলা করছেন। এর মূল রয়েছে ভারতের আধিপত্যবাদ এবং হাসিনার প্রশাসনের লোকজন।” ভারতের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আধিপত্য প্রতিরোধে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক সমস্যা সমাধান এবং বৈষম্যহীন কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা” শীর্ষক
গোলটেবিল বৈঠক আলোচনায় বক্তারা এ কথাগুলো বলেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির আয়োজনে ৪ জানুয়ারি শনিবার সকাল ১১ টায় চট্টগ্রাম নগরীর বলো গ্রাউন্ড কনফারেন্স হলে উক্ত গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ জান্নাতুল ইসলাম সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির চরমোনাই পীর সাহেব মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন, নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিম।বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সংগঠক সারজিস আলম।চট্টগ্রাম মহানগর জামাত আমির শাহজাহান চৌধুরী, মহানগর বিএনপির
চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন চৌধুরী। সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ কপিল উদ্দিন। চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির এস এম সরোয়ার আলম।
জুলাই বিপ্লবের চট্টগ্রামের সমন্বয়ক রাফি, রাশেদ হামিদ,চট্টগ্রাম হেফাজতে ইসলাম সভাপতি তাজুল ইসলাম,অধিকার পরিষদের মোহাম্মদ ইউছুপ,নাগরিক কমিটির আশরাফ মাহাদি।জমিউতুল ইসলামের হাফেজ মো জাকারিয়া।
গোল টেবিল বৈঠক মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন গত ১৬ বছরে ভারতের গোলামী করেছে হাসিনা সরকার এখন আবার কিছু রাজনীতি ভারতের দালালি করছে আমাদের এই খারাপ রাস্তা থেকে অভ্যাস গুলো পরি ত্যাগ করে, জুলাই এর বিপ্লব চলমান প্রক্রিয়ায় প্রক্রিয়া যেতে হবে।সারজিস আলম বলেন, পতিত স্বৈরাচার হাসিনার প্রসঙ্গে টেনে বলেন ২২৭ টি খুনের বিষয়ে তিনি একটি অডিও বার্তায় বলেছেন এরকম খুন করা যেতে পারে, তিনি একজন খুনি না হলে এরকম কথা কিভাবে বলতে পারে তিনি এখনো ভারতে বসে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন।