BTN
Advertisement
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বিশ্ব
  • চট্টগ্রাম
  • অপরাধ
  • আইন আদালত
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিল্প সাহিত্য
    • গ্রামীণ সাহিত্য
  • ইতিহাস ঐতিহ্য
  • বিবিধ
    • শেকড় সন্ধানে
    • ছবিঘর
    • গ্রামীন জনপথ
    • কুঠির শিল্প
    • প্রেস বিজ্ঞপ্তি
    • লাইফস্টাইল
    • সংগঠন সংবাদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বিশ্ব
  • চট্টগ্রাম
  • অপরাধ
  • আইন আদালত
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিল্প সাহিত্য
    • গ্রামীণ সাহিত্য
  • ইতিহাস ঐতিহ্য
  • বিবিধ
    • শেকড় সন্ধানে
    • ছবিঘর
    • গ্রামীন জনপথ
    • কুঠির শিল্প
    • প্রেস বিজ্ঞপ্তি
    • লাইফস্টাইল
    • সংগঠন সংবাদ
No Result
View All Result
BTN
No Result
View All Result

একজন এএসপি’র বদলী ও বাস্তবতা

August 25, 2022
0
0
SHARES
3
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
একজন এএসপি’র বদলী ও বাস্তবতা
আবদুল্লাহ মজুমদার
একজন বিসিএস ক্যাডার হতে এক্সট্রা অর্ডিনারি যোগ্যতা লাগে। পাহাড়সম মেধা লাগে, তাকে সবজান্তা শমসের হতে হয়। তাকে ইতিহাস জানতে হয়, জানতে হয় ভুগোল, বাংলা ব্যাকরণ, সাহিত্য, সাধারণ জ্ঞান, গনিতের নবম-দশম শ্রেণির অঙ্কসহ অনার্স লেভেলের পরিসংখ্যান। ইংরেজি নোভেল পড়তে হয় শ’খানেক। গ্রামারের কথা নাই বা বলি!  রবীন্দ্রনাথের নানীর নাম কি, আর ইশা খার আমলে চালের কেজি কত ছিল এসব ইনফরমেশনও তাকে ঠোঁটের আগায় রাখতে হয়। খুলনায় গতবছর কত টন চিংড়ি উৎপাদিত হয়েছে আর গতবছর গাজীপুরে কত মেট্রিক টন চাল উৎপাদিত হয়েছে এসব ইনফরমেশন রাত দিন তজবী গোনার মতো আওড়াতে হয়। এরপর আসে লাখ লাখ মেধাবীদের মাঝে নিজেকে প্রমাণ করার পরীক্ষা!
মিনিটেরও কম সময়ে একটা এমসিকিউ পড়ে, উত্তর বের করে দাগাতে হয়। ভুল হলে মাইনাস মার্ক তো আছেই। প্রিলি, রিটেন, ভাইভা, পুলিশ ভেরিফিকেশন শেষে একজন মেধাবী তার মেধা প্রমাণ করে বিসিএস ক্যাডার হয়। আর বিসিএস পুলিশ ক্যাডার?
৮০% বিসিএস প্রত্যাশিদের প্রথম দুটো চয়েজ হয় ফরেইন ক্যাডার আর পুলিশ ক্যাডার। এখানেও পুলিশ ক্যাডারদের যোগ্যতার বেশিকিছু প্রমাণ করতে হয়। লাগে হাই কোয়ালিটি ফিটনেস। প্রশিক্ষণ নেওয়ার মতো ধৈর্য, অধ্যবসায়। পরিবার ছেড়ে দূরে থাকার মতো মানসিকতাও লাগে। সবাই যখন ছুটিতে তখন পুলিশের ছুটি বলে কিছু নেই। সবাই যখন ঘুমে তখন পুলিশের ঘুম বলে কিছু নেই। হ্যা, একজন বিসিএস পুলিশ কর্মকর্তা হতে লাগে মেধা, ফিটনেস, চরম ধৈর্য্য, আবেগ ভুলে যাওয়ার মতো মানসিকতা!  লাখ লাখ মেধাবী থেকে ছাঁকুনিতে ছেঁকে প্রতি বিসিএসে শ’দুয়েক পুলিশ ক্যাডার বের করা হয়। আপনি তাদের মেধা নিয়ে কোনো প্রশ্ন তুলতে পারেন না। তারা যেমন ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলতে পারবে, স্কুল কলেজে গিয়ে বোর্ডে অঙ্ক কষতে পারবে, বাংলা সাহিত্য নিয়ে লেকচার দিতে পারবে আবার একই সাথে ভাষণ বক্তৃতা দিতে বলুন। চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারি একজন বিসিএস পুলিশ কর্মকর্তা আর দশটা মুখস্ত বুলি আওড়ানো তোতাপাখির মতো মুখস্ত লোকের চাইতে বাস্তববাদী, গ্রহণযোগ্য ও যুক্তিযুক্ত বক্তৃতা দিতে পারবে। তারা অলরাউন্ডার।
একটা প্রশ্ন মনের মধ্যে বারবার উকি দিচ্ছে। আচ্ছা রাজনৈতিক কর্মী হতে গেলে কি যোগ্যতা লাগে? কি পাস হতে হয়? ফিটনেসের প্রয়োজন আছে কি? এলাকার স্থানীয় হতে হয়? ঘরবাড়ি, বিদ্যুৎ বিলের কোনো কপি দিয়ে কর্মী হতে আবেদন করতে হয়? না, বলছিলাম কি.. এলাকার গাজাখোর ছেলেপেলেরাও নাকি ওমুক তমুক নেতার ছোটভাই আর দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী হিসেবে পরিচয় দেয়, আমি অবশ্য ওদের পরিচয় বিশ্বাস করি না। কারন পুলিশ হতে যদি এত মেধার দরকার হয়, রাজনীতি করতে নিশ্চই ঢের বেশি মেধা লাগে!!
একজন পুলিশ অফিসারকে খাঁটি দেশপ্রেমিক হতে হয়। দেশকে রক্ষা করা আর দেশের মানুষকে রক্ষা করা, দেশের জনগনের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করা একজন পুলিশ কর্মকর্তার পবিত্র দায়িত্ব। একজন সৎ পুলিশ অফিসার সে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কেউ যদি মন খারাপ করে তো করুক। পুলিশের কি করা!!
বরগুনা ট্রাজেডিতে ক্ষমতাসীন দলের সহযোগী সংগঠন আর পুলিশের মাঝে সম্পর্কের টানা-হেচড়া শুরু হয়েছে! এই ক্রিকেট খেলার আম্পায়ার খেলোয়াড় সবাই কিন্তু ঐ বিশেষ সংগঠনের নেতাকর্মীরা! পুলিশ ছিল দর্শকের ভূমিকায়। পদবঞ্চিত আর পদপ্রাপ্ত কর্মীরা যখন একে অপরের সাথে হাতাহাতি শুরু করলো তখন কিন্তু কোনো নেতাই তাদের থামাতে পারেনি! মাঝখান দিয়ে পোলাপান ঝামেলা বাঁধিয়ে পুলিশের গাড়িতে মারলো ঢিল! এরপর নেতাদের প্রত্যাশা দেখুন,” তারা আশা করলো পুলিশের গাড়ি ভাঙ্গলেও পুলিশের চুপ থাকতে হবে। কোনো একশন নেওয়া যাবে না! যেন পুলিশ এখন তাদের সরকারি পাহারাদার” মঘের মুল্লুক কোথায় গিয়ে ঠেকলে নেতারা এমনটা প্রত্যাশা করতে পারে, ভেবে দেখুন একবার?
 অবশ্য এমনটা প্রত্যাশা করাও দোষের কিছু না। আজ পর্যন্ত ক্ষমতাসীন দলের ছেলেপেলেদের সাথে পুলিশের যতবার হাতাহাতি হয়েছে ততবার ই পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “ও কিছু না, আমরা আমরাই তো। মিটমাট করে নিবো!”
বলার অপেক্ষা রাখে না যে সংযুক্তি, বদলী, সাসপেন্ড, অব্যহতি, ভবিষ্যৎ পদবী প্রাপ্তিতে জটিলতা ইত্যাদি সমস্যার কারনে পুলিশের পক্ষ থেকে কখনোই কোনো উচ্চবাচ্য হয় না। বরং অন্যায়কেও মুখ বুঝে সহ্য করতে হয়। অন্যায় কেনো বলছি, “(তোমার জন্য যা ন্যায়, আমার জন্য তাই অন্যায়) ; এই নীতিতে এখন সবাই চলে”!!
ভাগ্যিস জনাব মহররম সাহেব নামে এক ভদ্র, দেশপ্রেমিক, সাহসী, নীতিবান (মনে মনে পড়ুন মূল ধারার বাইরের লোক) পুলিশ অফিসার ছিলেন যিনি জনগণের ট্যাক্সের টাকায় কেনা নতুন গাড়ি ভাঙ্গতে দেখে চুপ থাকতে পারেননি! প্রতিবাদ করেছে সাথে সাথেই। এরপর কি হয়েছে তা সবাই জানেন।
তবে দুঃখের জায়গা কোনটা জানেন? পুলিশের গাড়ি ভাঙ্গায় পুলিশ লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করেছে সত্যিই নয়তো এই পদ প্রার্থীতা নিয়ে ঝামেলা ঐখানে বাড়তোই। কোনো নেতাই ঠেকাতে পারতো না। ঐখানে হাতাহাতি মারামারি লেগেই থাকতো। ঝামেলা চলতো মাসখানেক! সেখানে পুলিশের কোনো ভূমিকা ছিলো কি? পুলিশের গাড়ি ভেঙ্গেছে বলেই পুলিশ এগিয়ে গেছে। প্রতিবাদ করেছে। মামলা দিতে চেয়েছে! পুলিশের সাথে ঘটে যাওয়া অন্যায়গুলো কখনোই সামনে আসে না। তা যেই অন্যায় করুক, কখনোই মিডিয়ায় আসে না। পুলিশ ও প্রতিবাদ করে না। কারন প্রতিবাদ করলেই ভাগ্যে জোটে, “মূল ধারার বাইরের লোক” তকমা। সাথে সংযুক্তি, সাসপেন্ড, বদলীও!
আমরা জনগণ অনেক কিছুই বুঝি কিন্তু যৌক্তিক সমালোচনা করার সাহস পাই না, কারন এগুলো উপর ওয়ালাদের খেলাধুলা। আমরা কেবল দর্শক !
বরগুনা কান্ডে আমি নীতিগতভাবে পুলিশের পক্ষে। পুলিশ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা শতভাগ সঠিক ছিলো বরং কিছু নীতি গিলে খাওয়া নেতার অনৈতিক দাবী না মানার কারনেই আজ কিছু পুলিশ অফিসার, “মূল ধারার বাইরের লোক” ট্যাগ পেয়েছে। তাতে কিছু আসে যায় না। অন্যায় দাবী করা কোনো লোকের পক্ষ নেওয়া কোনো স্বাভাবিক মস্তিষ্কের মানুষের কাজ না। অতএব এ পরিস্থিতিতে নীতিগত ভাবে আমি মূল ধারার বাইরের পুলিশদের পক্ষই নিলাম। আপনি কার পক্ষ নিচ্ছেন?
তদন্ত কমিটির নিকট আমার আবেদন, “তদন্তের স্বার্থে বদলি, সংযুক্তি, যা করেন না কেন মেনে নিচ্ছি। সঠিক তদন্ত আর বিচার যদি না করেন তবে বিবেকের নিকট আজীবন ছোট থাকবেন”।
Previous Post

মাই কিচেন হোম এন্ড লাইফস্টাইল এক্সপোতে কোলটেক ব্যান্ডের

Next Post

চট্টগ্রামে বড় বোনের বিরুদ্ধে ছোট বোনের সংবাদ সম্মেলন

Related Posts

No Content Available
Next Post
চট্টগ্রামে বড় বোনের বিরুদ্ধে ছোট বোনের সংবাদ সম্মেলন

চট্টগ্রামে বড় বোনের বিরুদ্ধে ছোট বোনের সংবাদ সম্মেলন

ফেসবুক

Facebook Twitter

প্রকাশক
মোহাম্মদ জিয়া উদ্দিন
সম্পাদক
ওচমান মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর
নির্বাহী সম্পাদক
আবদুল্লাহ মজুমদার
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি
ছৈয়দ মো. মোক্তার উদ্দিন
নিউজ ইনচার্জ
মীর বরকত হোসেন


সম্পাদকীয় কার্যালয়
৪০ মোমিন রোড, চেরাগী পাহাড়, চট্টগ্রাম

বার্তা বিভাগ
মোবাইল:01819170384
ইমেল:[email protected]

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বিশ্ব
  • চট্টগ্রাম
  • অপরাধ
  • আইন আদালত
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিল্প সাহিত্য
    • গ্রামীণ সাহিত্য
  • ইতিহাস ঐতিহ্য
  • বিবিধ
    • শেকড় সন্ধানে
    • ছবিঘর
    • গ্রামীন জনপথ
    • কুঠির শিল্প
    • প্রেস বিজ্ঞপ্তি
    • লাইফস্টাইল
    • সংগঠন সংবাদ