জামাতের আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন,লড়াই সংগ্রামে ও দীনের খেতমতে আমরা সবাই এক । ওবায়েদুল্লাহ ছিলেন সে বিশ্বাসের পক্ষে জীবন্ত উপন্যাস। মানুষ দেখে, শুনে, পড়ে শিখে। তিনি এমনই একজন মানুষ যাকে দেখা, শোনা ও পড়া যেত। ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ একজন কর্মবীর ছিলেন। কবি মতিউর রহমান মল্লিকের শূন্যতা পূরণ হয়েছিল ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহকে দিয়ে।
তিনি বলেন, গুণী মানুষ যতদিন বেঁচে থাকে ততদিন সমাজ তার মূল্য বুঝে না। আবু জাফর মুহাম্মদ ওবায়েদুল্লাহর মৃত্যুর পর আমরা হাড়ে হাড়ে তা ঠের পাচ্ছি।
মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, লেখক, গবেষক, রাজনীতিবিদ ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মরহুম ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ’র স্মরণে চট্টগ্রাম কালচারাল একাডেমি আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, জামায়াতে ইসলামীর এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা মুহাম্মদ শাহজাহান কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, সংসদীয় দলের সাবেক হুইপ, জামায়াতের আমির শাহজাহান চৌধুরী।
চট্টগ্রাম কালচারাল একাডেমির সভাপতি সেলিম জামানের সভাপতিত্বে আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. মুহাম্মদ আলী আজাদী, ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহর বড় ছেলে উমর মুসান্না। দোয়া ও মুনাজাত করেছেন মাওলানা এবিএম সিদ্দিকুল্লাহ।